ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এবং জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত। পূর্বে কক্সবাজারের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে শুধুমাত্র আকাশ পথ এবং সড়ক পথ ব্যবহৃত হলেও বর্তমানে ঢাকা থেকে সরাসরি রেলপথে খুব সহজেই কক্সবাজার ভ্রমণ করা যায়। এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পারবেন বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক সর্বশেষ আপডেটকৃত ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী, ট্রেনের নাম, ভাড়া এবং টিকিট কাটার নিয়ম সহ প্রয়োজনীয় সব তথ্য।
ঢাকা টু কক্সবাজার রুটে চলাচলকারী সকল ট্রেনের আপডেটেড তথ্য, যেমন- যাত্রার সময় বন্ধের দিন সিট বুকিং পদ্ধতি এবং টিকেট মূল্যসহ যাবতীয় সব তথ্য একসাথে জানতে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচীপত্রঃ ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী
- স্টেশন পরিচিতি
- ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী'র তথ্যছক
- ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা রুটে চলাচলকারী ট্রেনসমূহ
- কক্সবাজার এক্সপ্রেসঃ ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী
- ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচীঃ পর্যটক এক্সপ্রেস
- ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের ভাড়া ও সিট ক্যাটাগরি
- ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম
- টিকেট সংগ্রহ এবং সংরক্ষণ
- কেন ট্রেন যোগে কক্সবাজার যাবেন?
ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী'র তথ্যছক
ট্রেনের নাম | রুট | ছাড়ার সময় | পৌঁছানোর সময় | সপ্তাহিক বন্ধ |
---|---|---|---|---|
কক্সবাজার এক্সপ্রেস (৮১৪) | ঢাকা → কক্সবাজার | রাত ১১ঃ০০ | সকাল ৭ঃ২০ | সোমবার |
কক্সবাজার এক্সপ্রেস (৮১৩) | কক্সবাজার → ঢাকা | দুপুর ১২ঃ৩০ | রাত ০৯ঃ০০ | মঙ্গলবার |
পর্যটক এক্সপ্রেস (৮১৬) | ঢাকা → কক্সবাজার | সকাল ৬ঃ১৫ | দুপুর ০২:৪০ | বুধবার |
পর্যটক এক্সপ্রেস (৮১৫) | কক্সবাজার → ঢাকা | সন্ধ্যা ০৭ঃ৪৫ | রাত ০৪ঃ২০ | বুধবার |
এই তথ্যছক আপনাকে ট্যুর প্ল্যান ও সময় সিডিউল করতে সাহায্য করবে। কারণ কোথাও ভ্রমণের পূর্বে সময় সিডিউল করে নেওয়ার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা আপনি যদি সঠিক সময় সিডিউল না করে থাকেন তাহলে আপনি সময়ের মধ্যে আপনার ভ্রমণকৃত পর্যটন কেন্দ্রের সবগুলো স্পট ভালোভাবে ঘুরে দেখতে পারবেন না।
স্টেশন পরিচিতি
আপনি যদি ট্রেনযোগে কক্সবাজার ভ্রমণ করতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমেই জানতে হবে ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী এবং আপনার যাত্রা শুরু ও গন্তব্য স্থানের রেল স্টেশন সম্পর্কে। কারণ স্টেশন সম্পর্কে সাধারণ ধারণা থাকলে আপনার ভ্রমণ করতে সুবিধা হবে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এবং ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশন ঢাকা কমলাপুর, এটি বাংলাদেশের রাজধানীতে প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করে। কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনটি চালু হয়েছিল পহেলা মে ১৯৬৮ সালে। অন্যদিকে বাংলাদেশের প্রথম এবং একমাত্র আইকনিক রেলওয়ে স্টেশন হলো কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশন। এটি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ পর্যটন কেন্দ্র কক্সবাজার জেলায় অবস্থিত। এই স্টেশনটি ২০২৩ সালের ১১ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হয়েছিল। যার মাধ্যমে ঢাকার সঙ্গে কক্সবাজারের রেল যোগাযোগের মাধ্যম উন্মোচিত হয়। রেলপথে ঢাকা থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব প্রায় ৫৫১ কিলোমিটার। বর্তমানে ঢাকা কক্সবাজার রুটে দুইটি ট্রেন চলাচল করে। এই আর্টিকেলটি পড়ে আমরা উক্ত ট্রেন দুইটির ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী সম্পর্কে জানব।
ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা রুটে চলাচলকারী ট্রেনসমূহ
- কক্সবাজার এক্সপ্রেস (৮১৩/৮১৪)
- পর্যটক এক্সপ্রেস (৮১৫/৮১৬)
ঢাকা থেকে কক্সবাজার এই রুটে সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু হওয়ায় পর্যটকদের ভোগান্তি এবং সময় অপচয় অনেকটাই কমেছে। এই ট্রেন দুটি ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য কক্সবাজার ভ্রমণকে করেছে আরো সহজ আরামদায়ক নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী। তাই নিরাপদ এবং আনন্দময় ভ্রমণ করতে চাইলে জানুন ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী সম্পর্কে।
কক্সবাজার এক্সপ্রেসঃ ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী
রাজধানী ঢাকার প্রধান স্টেশন কমলাপুর থেকে দেশের প্রথম আইকনিক রেলওয়ে স্টেশন কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশন- এই রুটে চলাচলকারী প্রথম ট্রেন হল কক্সবাজার এক্সপ্রেস। এটি বাংলাদেশ পূর্বাচল রেলওয়ের অন্তর্গত একটি বিরতিহীন আন্তঃনগর ট্রেন। কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেনটি ২০২৩ সালের পহেলা ডিসেম্বর ঢাকা থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে প্রথম বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে। ট্রেনটি ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা রুটে সপ্তাহে ছয় দিন চলাচল করবে।
৮১৪ নাম্বার কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে রাত ১১ টায় যাত্রা শুরু করে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে। ট্রেনটি রাত প্রায় ১১ঃ২৩ মিনিটে ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে পৌঁছাবে, সেখানে পাঁচ মিনিট যাত্রা বিরতি দিয়ে রাত ১১ঃ২৮ মিনিটে পুনরায় কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে। এরপর রাত প্রায় ৩ঃ৪০ মিনিটের দিকে চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছাবে, সেখানে ৪০ মিনিট যাত্রা বিরতি দিয়ে রাত ৪ঃ২০ মিনিটে পুনরায় কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবে এবং সকাল ৭ঃ২০ মিনিটে কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছাবে। দুটি যাত্রা বিরতি স্টেশন ছাড়া ট্রেনটি বিরতিহীন ভাবে চলাচল করবে, এতে ঢাকা থেকে কক্সবাজার পৌঁছাতে সময় লাগবে প্রায় ৮ ঘণ্টা ২০ মিনিট। ট্রেনটির সাপ্তাহিক বন্ধের দিন সোমবার।
অপরদিকে ৮১৩ নাম্বার কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেনটি কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশন থেকে দুপুর ১২ঃ৩০ মিনিটে যাত্রা শুরু করে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে। ট্রেনটি প্রায় দুপুর ৩ঃ৪০ মিনিটে চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছাবে, সেখানে বিশ মিনিট যাত্রা বিরতি দিয়ে বিকেল ৪ টায় পুনরায় ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবে এবং রাত প্রায় ৯ টার দিকে ঢাকা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছাবে। এতে কক্সবাজার থেকে ঢাকা পৌঁছাতে ট্রেনটির সময় লাগবে প্রায় ৮ ঘণ্টা ৩০ মিনিট। ট্রেনটির সাপ্তাহিক বন্ধের দিন মঙ্গলবার।
ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচীঃ পর্যটক এক্সপ্রেস
ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা রুটে চলাচলকারী দ্বিতীয় ট্রেন হল পর্যটক এক্সপ্রেস। এটি বাংলাদেশের পূর্বাচল রেলওয়ে অন্তর্গত ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা রুটে চলাচলকারী দ্বিতীয় বিরতিহীন আন্তঃনগর ট্রেন। পর্যটক এক্সপ্রেস ট্রেনটি ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি ঢাকা থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে এই রুটের দ্বিতীয় আন্তঃনগর ট্রেন হিসেবে বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে। এই রুটে ট্রেনটি সপ্তাহে ছয় দিন চলাচল করবে।
৮১৬ নাম্বার পর্যটক এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে সকাল ৬ঃ১৫ মিনিটে যাত্রা শুরু করে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে। ট্রেনটি প্রায় সকাল ০৬ঃ৩৮ মিনিটে বিমানবন্দর স্টেশনে পৌঁছাবে, সেখানে পাঁচ মিনিট যাত্রা বিরতি দিয়ে ৬ঃ৪৩ মিনিটে পুনরায় কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবে। এরপর সকাল প্রায় ১১ঃ২০ মিনিটের দিকে চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছাবে, সেখানে ২০ মিনিট যাত্রা বিরতি দিয়ে সকাল ১১ঃ৪০ মিনিটে পুনরায় কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে দুপুর ২:৪০ মিনিটের দিকে কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছাবে। এতে করে ঢাকা থেকে কক্সবাজার পৌঁছাতে ট্রেনটির সময় লাগবে প্রায় ৮ ঘন্টা ২৫ মিনিট। ট্রেনের সাপ্তাহিক বন্ধের দিন বুধবার।
অপরদিকে ৮১৫ নাম্বার পর্যটক এক্সপ্রেস ট্রেনটি কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশন থেকে সন্ধ্যা ৭ঃ৪৫ মিনিটে যাত্রা শুরু করে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে। ট্রেনটি প্রায় রাত ১০ঃ৪৫ মিনিটের দিকে চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছাবে সেখানে ৩০ মিনিট যাত্রা বিরতি দিয়ে রাত ১১ঃ১৫ মিনিটে পুনরায় ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবে এবং রাত ৪ঃ২০ মিনিটে ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশনে পৌঁছাবে। দুটি যাত্রা বিরতি স্টেশন ছাড়া ঢাকা কক্সবাজার ঢাকা রুটে ট্রেনটি বিরতিহীন ভাবে চলাচল করবে। এতে কক্সবাজার থেকে ঢাকা পৌঁছাতে সময় লাগবে প্রায় ৮ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট। ট্রেনটির সাপ্তাহিক বন্ধের দিন বুধবার।
ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের ভাড়া ও সিট ক্যাটাগরি
ট্রেন নাম | ট্রেন রুট | শোভন চেয়ার | স্নিগ্ধা | এসি সিট | এসি বার্থ |
---|---|---|---|---|---|
কক্সবাজার এক্সপ্রেস (৮১৪) | ঢাকা → কক্সবাজার | ৬৯৫৳ | ১৩২৫৳ | - | ২৪৩০৳ |
কক্সবাজার এক্সপ্রেস (৮১৩) | কক্সবাজার → ঢাকা | ৬৯৫৳ | ১৩২৫৳ | ১৫৯০৳ | - |
পর্যটক এক্সপ্রেস (৮১৬) | ঢাকা → কক্সবাজার | ৬৯৫৳ | ১৩২৫৳ | ১৫৯০৳ | - |
পর্যটক এক্সপ্রেস (৮১৫) | কক্সবাজার → ঢাকা | ৬৯৫৳ | ১৩২৫৳ | - | ২৪৩০৳ |
ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম
অন্যসব ট্রেনের মতই ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের টিকিট সরাসরি স্টেশনের টিকিট কাউন্টার থেকে অথবা বাংলাদেশ রেলওয়ের ই-টিকেট অনলাইন পোর্টাল https://eticket.railway.gov.bd থেকে টিকেট বুকিং করতে পারবেন। এছাড়াও রেল সেবা মোবাইল অ্যাপ রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের টিকিটসহ সকল আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বুকিং করতে পারবেন। রেল সেবা অ্যাপ ডাউনলোড করতে নিচের ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করুন→ 👇
অনলাইন বা অফলাইন উভয় ক্ষেত্রে সকল আন্তঃনগর ট্রেনের টিকেট ক্রয় করার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইটে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র এবং মোবাইল নাম্বার দিয়ে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন থাকতে হবে। বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েব সাইটে আপনার মোবাইল নাম্বার রেজিস্ট্রেশনকৃত না হলে আপনি কোন আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট সংগ্রহ করতে পারবেন না।
বিঃদ্রঃ ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টিকেট বুকিং করলে উল্লেখিত ভাড়ার সাথে ২০ টাকা সার্ভিস চার্জ প্রদান করতে হবে। এছাড়াও এসি সিট ও এসি বার্থের টিকেট বুকিং করলে উল্লেখিত ভাড়ার সাথে ৫০ টাকা বেডিং চার্জ প্রদান করতে হবে।
টিকেট সংগ্রহ এবং সংরক্ষণ
যেহেতু কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ পর্যটনকেন্দ্র, এখানে সারা বছরই দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে দর্শনার্থীরা ঘুরতে আসে। তাই রেল যোগে ঢাকা থেকে কক্সবাজার ভ্রমণ করতে চাইলে আগে থেকে টিকেট সংগ্রহ করে নেওয়া ভালো। অনলাইন এবং অফলাইন দুটি মাধ্যমেই ভ্রমণের দশ দিন পূর্বে টিকেট দেওয়া হয়।
কেন ট্রেন যোগে কক্সবাজার যাবেন?
সাশ্রয়ী এবং আরামদায়ক যাত্রা, নিয়মিত সেবা, ভ্রমণ উপযোগী নির্দিষ্ট সময়সীমা, পর্যটন বান্ধব পরিবেশ এই সবকিছুর মেলবন্ধন পাবেন আপনি ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে চলাচলকারী দুটি ট্রেনের মধ্যে। পর্যটকদের কথা চিন্তা করে তাদের সুবিধার জন্য এই ট্রেন দুটি ঢাকা-কক্সবাজার রুটে পরিচালিত করা হয়। তাই আধুনিক সেবা এবং নিরাপদ ও আরামদায়ক ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের বিকল্প নেই।
লেখকের শেষ কথাঃ ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী
আপনি যদি একজন ভ্রমণ পিপাসু মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনি নিশ্চয় জেনে থাকবেন ভ্রমণের জন্য সব চেয়ে নিরাপদ এবং আরামদায়ক বাহন হলো ট্রেন। ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী সম্পর্কে জানলে আপনি কক্সবাজার ভ্রমণের জন্য খুব সহজেই যাত্রার সময় নির্ধারণ এবং ট্রেন নির্বাচন করতে পারবেন। কেননা এই আর্টিকেলে আমরা ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা রুটে চলাচলকারী সকল ট্রেনের নাম সময়সূচী ভাড়া এবং টি কেট সংগ্রহের সকল তথ্য একসাথে উপস্থাপন করেছেন।
অন্যভিউ ব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url